মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত | মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার দাম কত ২০২৪

মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত | মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার দাম কত ২০২৪, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার উন্নত এবং পরিচ্ছন্ন একটি রাষ্ট্র হচ্ছে মালয়েশিয়া। বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় মালয়েশিয়ায় প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন জিনিসের ফ্যাক্টরি রয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য দেশগুলোর থেকে মালয়েশিয়ার ফ্যাক্টরি ভিসার কাজের বেতন অনেক বেশি। এজন্য অনেকে এখন মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসায় কাজের জন্য যেতে চায়। কিন্তু তাদের মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত টাকা তা জানা থাকে না। তবে মালয়েশিয়া যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত তা জানতে হবে।

কারণ ফ্যাক্টরির কাজের মধ্যেও কিছু কিছু পদ রয়েছে অর্থাৎ ক্যাটাগরি রয়েছে যেগুলো ক্যাটাগরির বেতন একেক কাজের একেক রকম ভাবে নির্ধারণ করা থাকে। এছাড়াও যেহেতু মালয়েশিয়ায় ফ্যাক্টরি অনেক সেক্ষেত্রে সব ফ্যাক্টরিতেই একরকম বেতন দেয় না। তবে যদি আপনার ফ্যাক্টরির কাজের ওপর ভালো অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে প্রতি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই আজকের পোস্টে প্রিয় গ্রাহকদের সুবিধার্থে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত এবং ফ্যাক্টরি ভিসার দাম তুলে ধরবো।

মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত

বর্তমান সময়ে আপনারা এজেন্সি অথবা দালালের মাধ্যমে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা করে নিতে পারবেন। তবে এজেন্সি অথবা দালালের মাধ্যমে যদি ভিসা করতে যান তাহলে অনেক টাকা খরচ পড়বে। এজন্য যখন মালেশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসায় কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ দেয় তখন আপনারা ঘরে বসে নিজেই অনলাইনে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

তবে গত বছরের দিক দিয়ে মালেশিয়ার ভিসা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল কিন্তু কিছুদিন ধরে মালেশিয়ার ভিসা চালু করে দেওয়া হয়েছে। তবে যারা মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসায় কাজের জন্য যেতে চাচ্ছে তাদের মধ্যে অনেকের মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত টাকা তা জানা থাকে না। তবে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসায় কাজের জন্য যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত তা জানতে হবে।

কারণ মালয়েশিয়ার ফ্যাক্টরি ভিসার মধ্যে কয়েক ধরনের কাজ রয়েছে আর একেক কাজের বেতন একেক ভাবে নির্ধারণ করা থাকে। যারা মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসায় নতুন অবস্থায় কাজের জন্য যাবে তারা মাসে ৩০ হাজার থেকে ৪৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবে। এছাড়াও যারা ফ্যাক্টরি কাজের উপর অভিজ্ঞ তারা মাসে ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবে।

মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা 2024

প্রত্যেক বছরের নির্দিষ্ট একটা সময়ে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন ফ্যাক্টরি থেকে কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে তখন আপনারা ফ্যাক্টরি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। মালয়েশিয়ার অন্যান্য ভিসার তুলনায় বর্তমান সময়ে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার প্রচুর চাহিদা রয়েছে। যদিও ফ্যাক্টরি ভিসার কাজের বেতন কম তারপরেও অনেক সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়।

তবে যদি ফ্যাক্টরির কাজের ওপর ভালো অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে প্রতি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসায় কাজের জন্য যেতে চাইলে ৪ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ টাকা খরচ পড়বে। তবে সময়ের ব্যবধানে কিছু কিছু সময়ে ৪ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মধ্যেও মালয়েশিয়া যাওয়া যায়। কিন্তু বর্তমান সময়ে ভিসা প্রসেসিং ফি বেড়ে যাওয়ায় ভিসার খরচও অনেক বেড়ে গেছে।

আরো পড়ুনঃ মালয়েশিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত

মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা দাম কত

মালয়েশিয়ার অন্যান্য ভিসার তুলনায় মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার চাহিদা অনেক বেশি। তবে যদি বর্তমান সময়ে এজেন্সির মাধ্যমে অথবা দালালের মাধ্যমে মালেশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা করতে চান তাহলে অনেক টাকা খরচ হবে। সে ক্ষেত্রে আপনারা সার্কুলারের অপেক্ষা করে সরকারিভাবে অল্প খরচে ফ্যাক্টরি ভিসা করে নিতে পারেন। এছাড়াও বর্তমানে মালয়েশিয়া ভিসা প্রসেসিং ফি অনেক বেড়ে গেছে এবং কয়লার সংকটের কারণে বিমান ভাড়াও অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।

সে ক্ষেত্রে যদি আপনারা মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসায় কাজের জন্য যেতে চান তাহলে অনেক টাকা খরচ পড়বে। বর্তমানে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা করতে খরচ পড়বে ৪ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। তবে কিছু কিছু সময় মালেশিয়ার ভিসা করতে ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। কারণ বর্তমানে কিছু কিছু দালাল এবং এজেন্সি রয়েছে যারা সাধারণ মানুষের কাছ থেকে মিথ্যে বলে বাড়তি টাকা হাতিয়ে নেয়। এজন্য ভিসার আবেদন করার আগে অবশ্যই ভিসা খরচ সম্পর্কে জেনে নিবেন।

মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসায় যাওয়ার নিয়ম

মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই কিছু নিয়ম-কানুন জেনে নিতে হবে। কারণ বর্তমান সময়ে কিছু সংখ্যক মানুষ রয়েছে যারা ভিসা আবেদন করার সময় অনেক ভুল করে থাকে। তবে ভিসা আবেদন করার সময় যদি কোন কাগজপত্রে ভুল অথবা সঠিকভাবে প্রধান না করেন তাহলে ভিসা আবেদন প্রসেসিং বাতিল হতে পারে। বর্তমানে আপনারা মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার জন্য দুই রকম ভাবে আবেদন করতে পারবেন যেমন সরকারিভাবে এবং বেসরকারিভাবে।

তবে এখন বেসরকারিভাবে অর্থাৎ দালাল অথবা এজেন্সির মাধ্যমে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা করতে অনেক টাকা খরচ হয়। এজন্য সরকারি সার্কুলার অনুযায়ী ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। কিন্তু ভিসা আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই কাগজপত্র গুলো সঠিকভাবে প্রধান করতে হবে। তারপর ভিসা পাওয়ার আগে আপনাকে তিন দিনের ট্রেনিং কমপ্লিট করতে হবে। এরপর যদি আপনার সবকিছু সঠিকভাবে হয়ে যায় তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন।

শেষ কথাঃ

বাংলাদেশ থেকে অধিকাংশ মানুষ এখন মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসায় কাজের জন্য যেতে চায়। কিন্তু তাদের মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত | মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার দাম কত তা জানা থাকে না। তাই আজকের পোস্টে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত | মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার দাম কত সহ বিস্তারিত তুলে ধরেছি। আশা করি আপনারা মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত এবং আরো কিছু তথ্য জানতে পেরেছেন।

Leave a Comment